বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা , ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের সাবেক অধ্যাপক তাজমেরী এস এ

ইসলামকে গ্রেপ্তারের ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির নীরব থাকার তীব্র সমালোচনা করেছেন বিএনপিপন্থী শিক্ষক ইউনিয়ন সাদা

দলের নেতারা।এদিকে, ঢাবি শিক্ষক সমিতি বলছে, তাজমেরী এস এ ইসলামের বিষয়ে তাদের কোনো বক্তব্য নেই কারণ তিনি বর্তমানে

বিশ্ব বিদ্যালয়ে কর্মরত নন।সোমবার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে মানববন্ধনে সাদা দলের নেতারা

শিক্ষক সমিতির সমালোচনা করেন। অধ্যাপক তাজমেরী এস এ ইসলামকে গ্রেফতারের প্রতিবাদে এবং তার নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে এ

মানব বন্ধনের আয়োজন করা হয়।মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন সাদা দলের আহ্বায়ক ও ঢাকা শিক্ষক সমিতির সদস্য ড. লুৎফর

রহমান। তিনি বলেন, ‘আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির কার্যকরী পরিষদের নির্বাচিত সদস্যও। অধ্যাপক তাজমেরী এস এ

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা

ইসলামকে গ্রেপ্তারের পর শিক্ষক সমিতির সঙ্গে কথা বলেছি। কিন্তু তাদের কাছ থেকে কোনো ইতিবাচক সাড়া পাইনি। এই মুহূর্তে শিক্ষক সমিতির কী করণীয় ছিল আমি জানি। শিক্ষক সমিতির এমন আচরণে আমি গভীরভাবে ব্যথিত ও ক্ষুব্ধ। “সাদা দলের সাবেক আহ্বায়ক ও শিক্ষক সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক এবিএম ওবায়দুল ইসলাম বলেন, বিএনপির রাজনীতিতে জড়িত থাকার অভিযোগে অধ্যাপক তাজমেরী এসএ ইসলামের মতো একজন সুপরিচিত শিক্ষককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতি আজ নীরব। শিক্ষক সমিতির নেতৃবৃন্দের নিন্দা। আমি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনেরও নিন্দা জানাই। তারা অন্ধ হয়ে গেছে। আমি সমিতির নেতৃবৃন্দকে বিবেককে জাগ্রত করে সজাগ থাকার আহ্বান জানাচ্ছি। অধ্যাপক তাজমেরীকে গ্রেফতারের প্রতিবাদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন সাদা দলের নেতা ও শিক্ষক সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মামুন আহমেদ।

তিনি বলেন, মিথ্যা অভিযোগে অধ্যাপক তাজমেরী

তিনি বলেন, মিথ্যা অভিযোগে অধ্যাপক তাজমেরী আজ কারাগারে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও শিক্ষক সমিতি কি? তারা কত ছোট এবং আরো হাস্যকর হবে? এই লজ্জা কোথায় রাখব? ধুর, তাদের লজ্জিত হওয়া উচিত। আমি শিক্ষক সমিতিকে বলব অধ্যাপক তাজমেরীর মুক্তির জন্য অবিলম্বে ব্যবস্থা নিতে। আমি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে বলব নৈতিক কর্তৃত্ব ব্যবহার করে সাবেক এই সহকর্মীর মুক্তির ব্যবস্থা নিতে। ‘হোয়াইট পার্টির নেত্রী লায়লা নুর ইসলাম বলেন, নাশকতার মিথ্যা অভিযোগে অধ্যাপক তাজমেরীর মতো একজন সুপরিচিত শিক্ষককে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। লজ্জা ও অপমানে আমাদের মাথা নত হয়ে যাচ্ছে। এটা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, রাষ্ট্র ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থার জন্যও অপমান। চার দশক ধরে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন অধ্যাপক তাজমেরি। আমরা তার মুক্তি নিশ্চিত করার জন্য প্রশাসনের কাছে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের জোর দাবি জানাই। “এক সপ্তাহের মধ্যে অধ্যাপক তাজমেরীর জামিন

আরো পড়ুন 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *