নীলফামারীর সৈয়দপুরে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক , নাটক ‘কসাইখানার শহরে’ নাটকে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতির অভিযোগে সংবাদ
সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার সকাল ১১টায় সৈয়দপুর প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন ও পরে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজনে
‘প্রজন্ম’ ৭১, সৈয়দপুর ও জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ।ইউনুস আলী, মোহাইমিনুল হক, পৌর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রফিকুল
ইসলাম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মহসিনুল হক, আওয়ামী লীগ নেতা মোস্তাকুর রহমান বসুনিয়া, সাবেক পৌর
কাউন্সিলর কবির উদ্দিন, সাবেক পৌর কাউন্সিলর সাখাওয়াত হোসেন প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। শহীদ শামসুল হক। দেন।মানববন্ধনে বক্তারা
বলেন, সম্প্রতি সৈয়দপুরের গোলাহাট বধ্যভূমিতে মঞ্চস্থ ‘কসাইখানার শহরে’ নাটকে অনেক রাজাকারের নাম বাদ দেওয়া হয়েছে।
অনেকের ভূমিকা ভুলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। এ সময় বক্তারা নাটকটি নতুন করে মঞ্চস্থ করার দাবি জানান। অন্যথায় বৃহত্তর
আন্দোলন গড়ে তোলা হবে বলে জানান তারা।মুজিবের শতবর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে ১৯ ডিসেম্বর বাংলাদেশ শিল্পকলা
নীলফামারীর সৈয়দপুরে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক
একাডেমির পৃষ্ঠপোষকতায় এবং জেলা শিল্পকলা একাডেমি কর্তৃক পরিচালিত সৈয়দপুরের গোলাহাট বধ্যভূমিতে নাটকটি মঞ্চস্থ হয়। স্থানীয় তিন শতাধিক শিল্পী এ নাটকে অভিনয় করেছেন।জেলা শিল্পকলা একাডেমির সাংস্কৃতিক কর্মকর্তা একেএম আরিফুজ্জামান জানান, স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে দেশের ৬৪টি জেলার ৮৫টি বধ্যভূমিতে মুক্তিযুদ্ধ ও গণহত্যার ইতিহাস নিয়ে নাটক মঞ্চস্থ হচ্ছে। ‘কসাইখানার শহরে’ নাটকের ইতিহাসে কোনো বিকৃতি থাকলে তা সংশোধনের সুযোগ আছে। তবে সেই নাটকে শহীদদের অবদান কমেনি। কারণ বীর মুক্তিযোদ্ধা ও মহান শহীদরা তাদের অবস্থান থেকে মুক্তিযুদ্ধে অটল রেখেছেন। তাই কাউকে বড় করতে গিয়ে কাউকে ছোট করা ঠিক হবে না।এ প্রসঙ্গে ‘বধ্যভূমির শাহরে’ নাটকের পরিচালক দেবাশীষ ঘোষ বলেন, সঠিক ইতিহাস অনুসন্ধান করে নাটকটির চিত্রনাট্য লেখা হয়েছে। কারো অবদানকে অবমূল্যায়ন করা হয়নি। এক ঘণ্টার নাটকে অনেক বিস্তারিত বলা সম্ভব নয়। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে আরও নাটক হতে পারে। এ জন্য তিনি সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, সম্প্রতি
সৈয়দপুরের গোলাহাট বধ্যভূমিতে মঞ্চস্থ
সৈয়দপুরের গোলাহাট বধ্যভূমিতে মঞ্চস্থ ‘কসাইখানার শহরে’ নাটকে অনেক রাজাকারের নাম বাদ দেওয়া হয়েছে। অনেকের ভূমিকা ভুলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। এ সময় বক্তারা নাটকটি নতুন করে মঞ্চস্থ করার দাবি জানান। অন্যথায় বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে বলে জানান তারা।মুজিবের শতবর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে ১৯ ডিসেম্বর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির পৃষ্ঠপোষকতায় এবং জেলা শিল্পকলা একাডেমি কর্তৃক পরিচালিত সৈয়দপুরের গোলাহাট বধ্যভূমিতে নাটকটি মঞ্চস্থ হয়। স্থানীয় তিন শতাধিক শিল্পী এ নাটকে অভিনয় করেছেন।জেলা শিল্পকলা একাডেমির সাংস্কৃতিক কর্মকর্তা একেএম আরিফুজ্জামান জানান, স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে দেশের ৬৪টি জেলার ৮৫টি বধ্যভূমিতে মুক্তিযুদ্ধ ও গণহত্যার ইতিহাস নিয়ে নাটক মঞ্চস্থ হচ্ছে। ‘কসাইখানার শহরে’ নাটকের ইতিহাসে কোনো বিকৃতি থাকলে তা সংশোধনের সুযোগ আছে। তবে সেই নাটকে শহীদদের অবদান কমেনি। কারণ বীর মুক্তিযোদ্ধা ও মহান শহীদরা তাদের অবস্থান থেকে মুক্তিযুদ্ধে অটল রেখেছেন। তাই কাউকে বড় করতে গিয়ে কাউকে ছোট করা ঠিক হবে না।